ধরলা Archives - স্থানীয় খবরের ডিজিটাল মুখপত্র https://www.ulipur.com/?tag=ধরলা কুড়িগ্রাম জেলার তথ্য ও সংবাদ Fri, 05 Apr 2024 09:23:28 +0000 en-US hourly 1 https://www.ulipur.com/wp-content/uploads/2022/10/1665889308.png ধরলা Archives - স্থানীয় খবরের ডিজিটাল মুখপত্র https://www.ulipur.com/?tag=ধরলা 32 32 ফুলবাড়ীতে ধরলার পাড়ে সহস্রাধিক তালের বীজ বপণ https://www.ulipur.com/?p=31655 Thu, 04 Apr 2024 17:01:28 +0000 https://www.ulipur.com/?p=31655 ।। নিউজ ডেস্ক ।। ফুলবাড়ীতে ধরলা নদীর পাড়ে ১ হাজার তালের বীজ বপণ করেছে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংস্কৃতিক সংগঠন ‘রণন’। বৃহস্পতিবার (০৪ মার্চ) দুপুরে নদীর পাড় ঘেঁষা শেখ হাসিনা সেতু সংলগ্ন সড়কে সংগঠনটির উদ্যোগে এসব চারা বপণ করা হয়। সংগঠনটির সভাপতি অধ্যাপক ড. তুহিন ওয়াদুদ বলেন, ’কুড়িগ্রাম একটি নদী-মাতৃক জেলা। এজেলার চরাঞ্চলগুলোতে প্রতি বছর মানুষজন [...]

The post ফুলবাড়ীতে ধরলার পাড়ে সহস্রাধিক তালের বীজ বপণ appeared first on স্থানীয় খবরের ডিজিটাল মুখপত্র.

]]>
।। নিউজ ডেস্ক ।।
ফুলবাড়ীতে ধরলা নদীর পাড়ে ১ হাজার তালের বীজ বপণ করেছে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংস্কৃতিক সংগঠন ‘রণন’। বৃহস্পতিবার (০৪ মার্চ) দুপুরে নদীর পাড় ঘেঁষা শেখ হাসিনা সেতু সংলগ্ন সড়কে সংগঠনটির উদ্যোগে এসব চারা বপণ করা হয়।

সংগঠনটির সভাপতি অধ্যাপক ড. তুহিন ওয়াদুদ বলেন, ’কুড়িগ্রাম একটি নদী-মাতৃক জেলা। এজেলার চরাঞ্চলগুলোতে প্রতি বছর মানুষজন বজ্রপাতের ঝুঁকিতে থাকে। আমরা এর পূর্বে ৫ হাজার বীজ বপন করেছিলাম সেগুলো এখন বড় হয়েছে।’

তালের চারা রোপণ কর্মসূচি উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাঈদুল আরিফ। এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন,পুলিশ সুপার আল আসাদ মো.মাহফুজুল ইসলাম,সংগঠনটির সভাপতি অধ্যাপক ড. তুহিন ওয়াদুদ,ইউএনও রেহেনুমা তারান্নুম,ওসি প্রাণকৃষ্ণ রায় প্রমুখ।

//নিউজ/কুড়িগ্রাম//সুজন-মোহন্ত/এপ্রিল/০৪/২৪

The post ফুলবাড়ীতে ধরলার পাড়ে সহস্রাধিক তালের বীজ বপণ appeared first on স্থানীয় খবরের ডিজিটাল মুখপত্র.

]]>
কুড়িগ্রামে নদী ভাঙ্গন রোধে চলমান কাজ পরিদর্শন করেছেন বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের পরিচালক https://www.ulipur.com/?p=18887 Tue, 06 Sep 2022 15:31:27 +0000 https://www.ulipur.com/?p=18887 ।। নিউজ ডেস্ক ।। কুড়িগ্রামে তিস্তা, ব্রহ্মপুত্র ও ধরলার ভাঙ্গন কবলিত এলাকা ও ভাঙ্গন রোধে চলমান কাজ পরিদর্শন করেছেন বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের মহাপরিচালক বজলুর রশিদ। মঙ্গলবার (০৬ সেপ্টেম্বর) বিকেলে পরিদর্শনকালী তার সাথে ছিলেন বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের পশ্চিম রিজিওন এর অতিরিক্ত মহাপরিচালক মোহাম্মদ মিজানুর রহমান, উত্তারাঞ্চলের প্রধান প্রকৌশলী মোহাম্মদ আমিরুল হক ভুইয়া, রংপুর সার্কেলের-১ [...]

The post কুড়িগ্রামে নদী ভাঙ্গন রোধে চলমান কাজ পরিদর্শন করেছেন বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের পরিচালক appeared first on স্থানীয় খবরের ডিজিটাল মুখপত্র.

]]>
।। নিউজ ডেস্ক ।।
কুড়িগ্রামে তিস্তা, ব্রহ্মপুত্র ও ধরলার ভাঙ্গন কবলিত এলাকা ও ভাঙ্গন রোধে চলমান কাজ পরিদর্শন করেছেন বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের মহাপরিচালক বজলুর রশিদ।

মঙ্গলবার (০৬ সেপ্টেম্বর) বিকেলে পরিদর্শনকালী তার সাথে ছিলেন বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের পশ্চিম রিজিওন এর অতিরিক্ত মহাপরিচালক মোহাম্মদ মিজানুর রহমান, উত্তারাঞ্চলের প্রধান প্রকৌশলী মোহাম্মদ আমিরুল হক ভুইয়া, রংপুর সার্কেলের-১ পানি উন্নয়ন বোর্ডের তত্বাবধায়ক প্রকৌশলী খুশি মোহন, কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল্লাহ্ আল মামুনসহ অন্যান্য কর্মকর্তাগণ।

পরিদর্শন শেষে সদর উপজেলার ধরলা নদীর মোগলবাসা ঘাটে তিস্তার চলমান ভাঙ্গনের বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মহাপরিচালক বজলুর রশিদ জানান, ইমারজেন্সি ওয়ার্কের ফান্ড দিয়ে স্থায়ীভাবে তিস্তার ব্যাপক ভাঙ্গন রোধ করা সম্ভব নয়। তবুও আমরা ভাঙ্গন রোধে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। তিস্তা নিয়ে ভালো স্টাডি হয়েছে, সরকারের বিবেচনায় আছে। সরকারের সিদ্ধান্ত আসলেই তিস্তা নিয়ে মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের আশা ব্যাক্ত করেন তিনি।

এসময় তিনি আরো বলেন, কুড়িগ্রামে নদ-নদীর ভাঙ্গন রোধে ১৩টি প্রকল্পের কাজ চলমান রয়েছে। প্রকল্পের পাশাপাশি ভাঙ্গন কবলিত এলাকায় আপদকালীন কাজও করা হচ্ছে। এছাড়া কাজে উৎসাহ দিতেই এলাকা পরিদর্শনে এসেছেন বলে জানান তিনি।

The post কুড়িগ্রামে নদী ভাঙ্গন রোধে চলমান কাজ পরিদর্শন করেছেন বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের পরিচালক appeared first on স্থানীয় খবরের ডিজিটাল মুখপত্র.

]]>
কুড়িগ্রামের ব্রহ্মপুত্র ও ধরলা অববাহিকায় বন্যার পূর্বাভাস https://www.ulipur.com/?p=14078 Wed, 30 Jun 2021 16:23:54 +0000 https://www.ulipur.com/?p=14078 ।। জেলা প্রতিনিধি ।।ভারি বৃষ্টিপাত ও উজানের ঢলে কুড়িগ্রামের ধরলা ও ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বাড়তে শুরু করেছে। উত্তরের সীমান্তবর্তী এ জেলাসহ এর উজানে ভারতের বিভিন্ন অংশে ভারি বৃষ্টিপাত হওয়ায় জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহে ধরলা ও ব্রহ্মপুত্র নদ অববাহিকায় স্বল্পমেয়াদী বন্যার পূর্বাভাস দিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)। পাউবো’র নিয়ন্ত্রণ কক্ষ জানায়, গত ২৪ ঘন্টায় তিস্তা নদীর পানি [...]

The post কুড়িগ্রামের ব্রহ্মপুত্র ও ধরলা অববাহিকায় বন্যার পূর্বাভাস appeared first on স্থানীয় খবরের ডিজিটাল মুখপত্র.

]]>
।। জেলা প্রতিনিধি ।।
ভারি বৃষ্টিপাত ও উজানের ঢলে কুড়িগ্রামের ধরলা ও ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বাড়তে শুরু করেছে। উত্তরের সীমান্তবর্তী এ জেলাসহ এর উজানে ভারতের বিভিন্ন অংশে ভারি বৃষ্টিপাত হওয়ায় জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহে ধরলা ও ব্রহ্মপুত্র নদ অববাহিকায় স্বল্পমেয়াদী বন্যার পূর্বাভাস দিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)।

পাউবো’র নিয়ন্ত্রণ কক্ষ জানায়, গত ২৪ ঘন্টায় তিস্তা নদীর পানি কাউনিয়া পয়েন্টে কিছুটা কমলেও ধরলা ও ব্রহ্মপুত্র নদের পানি সবকটি পয়েন্টে বাড়তে শুরু করেছে। সেতু পয়েন্টে ধরলা নদীর পানি গত ২৪ ঘন্টায় ১৯ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়েছে। একই সময়ে ব্রহ্মপুত্র নদের পানি নুনখাওয়া পয়েন্টে ৩০ সেন্টিমিটার এবং চিলমারী পয়েন্টে ২৬ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়েছে।

আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগার (কৃষি ও সিনপটিক) রাজারহাট, কুড়িগ্রামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র জানান, বুধবার (৩০ জুন) সকাল ৬ পর্যন্ত গত ২৪ ঘন্টায় জেলায় ৮০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। আগামী এক সপ্তাহ ভারি বৃষ্টিপাত চলমান থাকতে পারে বলেও জানান তিনি।

এদিকে বন্যার আশঙ্কার পাশাপাশি জেলার নদী তীরবর্তী এলাকায় শুরু হয়েছে তীব্র ভাঙন। রাজারহাট ও উলিপুর উপজেলায় তিস্তার ভাঙনে ভিটেমাটি হারাচ্ছে একের পর এক পরিবার। গ্রামীণ সড়ক, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানসহ আবাদি জমি বিলিন হচ্ছে তিস্তার গর্ভে। ভাঙন প্রতিরোধে পাউবো কর্তৃপক্ষ বালু ভর্তি জিও ব্যাগ ফেলার উদ্যোগ নিলেও তা বাস্তবে খুব একটা কাজে আসছে না। প্রতিষ্ঠানটির তথ্য মতে, জেলায় ২৫ টি পয়েন্টে নদী ভাঙন চলছে। এর মধ্যে দুই একটি পয়েন্ট বাদে বাকি অংশে তাদের ভাঙন প্রতিরোধমূলক কাজ চলছে।

পাউবো, কুড়িগ্রামের নির্বাহী প্রকৌশলী আরিফুল ইসলাম জানান, উজানের ঢল ও বৃষ্টিপাতের ফলে জেলার নদ-নদীর পানি বাড়তে শুরু করেছে। জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহের শেষের দিকে ব্রহ্মপুত্র ও ধরলার পানি বিপদসীমা অতিক্রম করতে পারে। ফলে এই দুই নদ-নদী অববাহিকায় একটি স্বল্প মেয়াদী বন্যার সম্ভাবনা রয়েছে।

বন্যার আগাম পূর্বাভাসে পর্যাপ্ত প্রস্তুতি নিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন। কোভিড ও বন্যা মোকাবিলায় প্রতি ইউনিয়নে প্রায় পৌনে চার লক্ষ টাকা করে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে জেলা প্রশাসনের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা শাখা। এছাড়াও উপজেলাগুলোতে দুর্যোগকালীন সহায়তা হিসেবে ৩শ’৪৪ মেট্রিকটন চাল এবং প্রায় ৫৫ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি আশ্রয়কেন্দ্রের তালিকা প্রস্তুত করা হচ্ছে।

সম্ভাব্য বন্যা মোকাবিলার বিষয়ে প্রস্তুতি নিয়ে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ রেজাউল করিম বলেন, ‘জেলার দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির সভা হয়েছে। স্থানীয় প্রশাসন এবং জনপ্রতিনিধিদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে যেন বন্যা মোকাবিলায় বিভিন্ন বিভাগগুলো প্রস্তুত থাকে। বন্যা পরিস্থিতিতে প্রয়োজনে বন্যা কবলিত মানুষদের উদ্ধার করে যেন আশ্রয়কেন্দ্রসহ নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া যায় সে প্রস্তুতি নিতে বলা হয়েছে।’

‘উপজেলা নির্বাহী অফিসারদেরকে পর্যাপ্ত চাল এবং টাকা বরাদ্দ দেওয়া আছে। আশা করি আগামী ১০-১৫ দিন কোনও সমস্যা হবে না।’ যোগ করেন জেলা প্রশাসক।

//নিউজ/কুড়িগ্রাম//চন্দন/জুন/৩০/২১

The post কুড়িগ্রামের ব্রহ্মপুত্র ও ধরলা অববাহিকায় বন্যার পূর্বাভাস appeared first on স্থানীয় খবরের ডিজিটাল মুখপত্র.

]]>
কুড়িগ্রামে ধরলায় অবৈধভাবে বালি উত্তোলন https://www.ulipur.com/?p=7180 Thu, 25 Oct 2018 16:19:38 +0000 https://www.ulipur.com/?p=7180 নিউজ ডেস্ক: কুড়িগ্রামের ধরলা সেতুর নিচে দীর্ঘদিন ধরে অবৈধভাবে উত্তোলন করা হচ্ছে বালি। এতে ধরলা সেতু ও নদীর তীর ওয়াপদা বাঁধ সংলগ্ন এলাকার জনবসতি ভাঙন হুমকিতে রয়েছে। সরেজমিন দেখা গেছে, ধরলা সেতুর পশ্চিম প্রান্তের এক থেকে ৯ নম্বর পিলার ঘেঁষে সেতুর নিচে দীর্ঘদিন ধরে অবৈধ বালি উত্তোলন করছে প্রভাবশালীরা। পানি কমে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে শুরু [...]

The post কুড়িগ্রামে ধরলায় অবৈধভাবে বালি উত্তোলন appeared first on স্থানীয় খবরের ডিজিটাল মুখপত্র.

]]>
নিউজ ডেস্ক: কুড়িগ্রামের ধরলা সেতুর নিচে দীর্ঘদিন ধরে অবৈধভাবে উত্তোলন করা হচ্ছে বালি। এতে ধরলা সেতু ও নদীর তীর ওয়াপদা বাঁধ সংলগ্ন এলাকার জনবসতি ভাঙন হুমকিতে রয়েছে।
সরেজমিন দেখা গেছে, ধরলা সেতুর পশ্চিম প্রান্তের এক থেকে ৯ নম্বর পিলার ঘেঁষে সেতুর নিচে দীর্ঘদিন ধরে অবৈধ বালি উত্তোলন করছে প্রভাবশালীরা। পানি কমে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে শুরু হয়েছে এই বালি উত্তোলন। প্রতিদিন ৭০ থেকে ৮০টি ট্রাক্টর ও শতাধিক শ্যালো ইঞ্জিনচালিত ট্রলিতে করে এসব বালি জেলা শহরের বিভিন্ন স্থানে সরবরাহ করা হচ্ছে। ট্রাক্টরপ্রতি ৮০০ থেকে ৯০০ টাকা এবং টলিপ্রতি ২০০ থেকে ৩০০ টাকায় বিক্রি করা হচ্ছে বালি।

বালি উত্তোলনকারীদের মমিন নামে এক ম্যানেজার জানান, তিনি ট্রাক্টর ও টলির সংখ্যা গুনে শুধু টাকা নেন। তাকে চাকরি দেওয়া হয়েছে বালি উত্তোলনকারী ১৮ ব্যক্তির পক্ষ থেকে। প্রতিদিনের আয়ের হিসাব-নিকাশ প্রতি রাতেই করা হয়।

অন্যদিকে সিঅ্যান্ডবি ঘাট ও সদর হলোখানা আরাজী পলাশবাড়ী ওয়াপদার ক্রস বাঁধ-সংলগ্ন এলাকায় বালি উত্তোলন করা হচ্ছে। ক্রস বাঁধ এলাকার ড্রেজিং করে বালি উত্তোলনকারী নিরাসা জানান, সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের লোকজনের সঙ্গে কথা বলে বালি উত্তোলন করছেন।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের সহকারী পরিচালক ফারুক হোসেন জানান, নদীতে পরিকল্পনা অনুযায়ী বালি উত্তোলন করা প্রয়োজন। তবে তা সরকারি প্রতিষ্ঠানের তত্ত্বাবধানে হওয়া উচিত। যারা ধরলা নদী এলাকা থেকে বালি উত্তোলন করছে তারা অবৈধ পন্থায় করছে। এতে করে বাঁধসহ এলাকার মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।

সুত্র:শেয়ার বিজ, অক্টোবর ২৫, ২০১৮

The post কুড়িগ্রামে ধরলায় অবৈধভাবে বালি উত্তোলন appeared first on স্থানীয় খবরের ডিজিটাল মুখপত্র.

]]>
কুড়িগ্রামে ধরলার ভাঙনে ঘর হারাচ্ছে মানুষ https://www.ulipur.com/?p=6466 Fri, 29 Jun 2018 06:08:37 +0000 http://www.ulipur.com/?p=6466 নিউজ ডেস্ক: সামান্য পানি বৃদ্ধিতেই কুড়িগ্রামে ধরলা নদীতে ভাঙন দেখা দিয়েছে। এরই মধ্যে ভাঙনে গৃহহীন হয়ে পড়েছে সদর উপজেলার হলোখানা ইউনিয়নের সারডোব গ্রামের ১০টি পরিবার। ভাঙনের আতঙ্কে সরিয়ে নেয়া হচ্ছে আরো অন্তত ১৫টি বসতঘর। স্থানীয়রা জানান, গত কয়েক দিনের বৃষ্টি ও উজানের ঢলে ধরলা নদীতে পানি বাড়তে শুরু করেছে। স্রোতের কারণে সারডোব এলাকায় দেখা দিয়েছে [...]

The post কুড়িগ্রামে ধরলার ভাঙনে ঘর হারাচ্ছে মানুষ appeared first on স্থানীয় খবরের ডিজিটাল মুখপত্র.

]]>
নিউজ ডেস্ক: সামান্য পানি বৃদ্ধিতেই কুড়িগ্রামে ধরলা নদীতে ভাঙন দেখা দিয়েছে। এরই মধ্যে ভাঙনে গৃহহীন হয়ে পড়েছে সদর উপজেলার হলোখানা ইউনিয়নের সারডোব গ্রামের ১০টি পরিবার। ভাঙনের আতঙ্কে সরিয়ে নেয়া হচ্ছে আরো অন্তত ১৫টি বসতঘর।

স্থানীয়রা জানান, গত কয়েক দিনের বৃষ্টি ও উজানের ঢলে ধরলা নদীতে পানি বাড়তে শুরু করেছে। স্রোতের কারণে সারডোব এলাকায় দেখা দিয়েছে তীব্র ভাঙন। বিলীন হচ্ছে আবাদি জমি, গাছপালা ও ঘরবাড়ি। বর্ষার প্রথম দিকেই এমন ভাঙনে আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন পার্শ্ববর্তী গ্রামের মানুষ।

হলোখানা ইউনিয়নের সারডোব গ্রামে গিয়ে দেখা যায়, ছাটকালুয়া এলাকার প্রায় দেড় কিলোমিটার পাকা সড়কের অর্ধেক নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। নদীতীরবর্তী পরিবারগুলো বাড়িঘর সরিয়ে নিচ্ছে। এরই মধ্যে সারডোব গ্রামের তবারক আলী, মালেকা বেগম, লাভলী, মোর্শেদা, এনদাল, আমির আলী, রমজান, জাহিদুল, মকবুল ও মজিদের পরিবার ঘর হারিয়ে পার্শ্ববর্তী বাঁধে আশ্রয় নিয়েছে। হুমকির মধ্যে রয়েছে আরো অনেক পরিবার।

মালেকা বেগম বলেন, ‘ধরলার ভাঙনে সব শেষ। এখন ছেলেমেয়ে নিয়ে কোথায় থাকব, তা জানি না।’ একই এলাকার আমির আলী জানান, ‘হঠাৎ করেই ভাঙন শুরু হয়। আমরা দিশেহারা হয়ে পড়েছি। ঘরবাড়ির কিছু নদীতে গেছে, কিছু সরিয়ে নিয়েছি। বর্তমানে বাঁধে আশ্রয় নিয়েছি। নতুন করে আর বাড়ি করার জায়গা নেই।’

হলোখানা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান উমর ফারুক জানান, ভাঙনকবলিত পরিবারের তালিকা করে তাদের পুনর্বাসনের জন্য উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে অবগত করা হয়েছে।

এ ব্যাপারে কুড়িগ্রাম সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আমিন আল পারভেজ জানান, ভাঙনকবলিতদের টিন সরবরাহ করার জন্য ইউপি চেয়ারম্যানকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

এদিকে জেলা প্রশাসক মোছা. সুলতানা পারভীন গত মঙ্গলবার জেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটিসহ ভাঙনকবলিত এলাকা পরিদর্শন করেছেন। ওইদিন দুপুরেই তিনি বন্যা পরিস্থিতি ও নদ-নদীর ভাঙন মোকাবেলায় এক মতবিনিময় সভার আয়োজন করেন।

এ সময় তিনি জানান, বন্যা ও ভাঙন মোকাবেলায় জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সর্বাত্মক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। এছাড়া ৭৫৯ টন চাল, ৪ লাখ ১৭ হাজার টাকা ও পর্যাপ্ত শুকনো খাবার মজুদ করা আছে। ফলে যেখানে যখন যা প্রয়োজন হবে, তা সরবরাহ করা হবে।

সুত্র:বণিক বার্তা, জুন ২৯, ২০১৮

The post কুড়িগ্রামে ধরলার ভাঙনে ঘর হারাচ্ছে মানুষ appeared first on স্থানীয় খবরের ডিজিটাল মুখপত্র.

]]>
উলিপুরে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, ২ জনের মৃত্যু https://www.ulipur.com/?p=4113 Mon, 14 Aug 2017 17:25:25 +0000 http://www.ulipur.com/?p=4113 আব্দুল মালেকঃ বন্যা পরিস্থিতির মারাত্বক অবনতি হয়েছে। ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বিপদ সীমার ৭৭ সেঃ মিটার উপর এবং ধরলা ও তিস্তা নদীর পানি সামান্য কমলেও নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হয়েছে। এ পরিস্থিতিতে  নদীর  অববাহিকার সাহেবের আলগা, বেগমগঞ্জ, বুড়াবুড়ি, হাতিয়া, দলদলিয়া, থেতরাই, গুনাইগাছ ও বজরাসহ ৮টি ইউনিয়নের শতাধিক চর ও দুই শতাধিক গ্রামের লক্ষাধিক মানুষ পানি বন্দি হয়ে [...]

The post উলিপুরে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, ২ জনের মৃত্যু appeared first on স্থানীয় খবরের ডিজিটাল মুখপত্র.

]]>
আব্দুল মালেকঃ
বন্যা পরিস্থিতির মারাত্বক অবনতি হয়েছে। ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বিপদ সীমার ৭৭ সেঃ মিটার উপর এবং ধরলা ও তিস্তা নদীর পানি সামান্য কমলেও নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হয়েছে। এ পরিস্থিতিতে  নদীর  অববাহিকার সাহেবের আলগা, বেগমগঞ্জ, বুড়াবুড়ি, হাতিয়া, দলদলিয়া, থেতরাই, গুনাইগাছ ও বজরাসহ ৮টি ইউনিয়নের শতাধিক চর ও দুই শতাধিক গ্রামের লক্ষাধিক মানুষ পানি বন্দি হয়ে পড়েছে।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মদ শফিকুল ইসলাম জানান, বন্যা কবলিত এলাকায় ২৩টি আশ্রয় কেন্দ্র খোলা হয়েছে। এদিকে উপজেলার বুড়াবুড়ি ইউনিয়নের ফকির মোহাম্মদ চরের কৃষক বানভাসা (৬৫) ও হাতিয়া ইউনিয়নের উচা ভিটা গ্রামের মিষ্টার আলীর পূত্র নাজমুল হক (৪) বন্যার পানিতে ভেসে নিখোঁজ হয়েছেন।

বন্যায় উপজেলার কয়েক হাজার ঘরবাড়ী, রাস্তাঘাট, ১০ হাজার হেক্টর রোপা আমন, বীজ তলা পানিতে ডুবে গেছে ও ১৬৫ টি পুকুরের প্রায় ৩৫ লাখ টাকার মাছ ভেসে গেছে। চলতি বছরে মাটিভরাটকৃত ৬টি আশ্রায়ন কেন্দ্র ৩/৪ ফুট  পানির নীচে থাকায় চরের মানুষ সেখানে আশ্রয় নিতে পারছেন না। চর এলাকার শতাধিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষনা করা হয়েছে।

হাঁসখাওয়া ব্রীজ ভেঙ্গে গেলে পানির স্রোতে ভেসে যাওয়া বাড়ী রক্ষার চেষ্টা করছে এলাকাবাসী

বন্যার পানির তোড়ে বজরা হাঁসখাওয়ার ব্রীজ ও রাস্তা ভেঙ্গে কাশিম বাজারের সাথে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। ফলে নতুন করে পূর্ববজরা, খামার বজরা ও কালপানিবজরা গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। থেতরাই ও দলদলিয়া ইউনিয়নের অধিকাংশ রাস্তা-ঘাট তলিয়ে যাওয়ায় উপজেলা সদরের সাথে যোগাযোগ ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। পানি বন্দি মানুষগুলো নিরাপদ আশ্রয়, বিশুদ্ধ পানি ও খাদ্য সংকটে পড়েছে।

আজ সোমবার উপজেলার দলদলিয়া, থেতরাই, বজরা, ইউনিয়নে গিয়ে দেখা গেছে পানিবন্দি মানুষজন গবাদিপশু ও প্রয়োজনীয় জিনিস পত্র নিয়ে বাঁধের রাস্তাসহ উচু জায়গায় আশ্রয় নিচ্ছে। বানভাসি মানুষ তাদের গবাদি পশু নিয়ে চরম দুভোর্গে পড়েছে।

দলদলিয়া ইউপি চেয়ারম্যান আতিয়ার রহমান মুন্সি বলেন, এবারের বন্যা ৮৮ সালের বন্যাকেও হার মানিয়েছে। উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে দূর্গত এলাকায় এ পর্যন্ত ৫২ মেঃ টন চাল ও ১ হাজার প্যাকেট শুকনা খাবার বিতরণ করা হয়েছে।

The post উলিপুরে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, ২ জনের মৃত্যু appeared first on স্থানীয় খবরের ডিজিটাল মুখপত্র.

]]>
উলিপুরে বন্যায় লক্ষাধিক মানুষ পানি বন্দি https://www.ulipur.com/?p=4098 Sun, 13 Aug 2017 12:39:13 +0000 http://www.ulipur.com/?p=4098 আব্দুল মালেকঃ ব্রহ্মপূত্র, তিস্তা, দুধকুমর ও ধরলা নদীর বানের পানি উপজেলাকে আষ্টেপৃষ্টে ঘিরে ফেলেছে। এক রাতের ব্যবধানে ৪টি নদ-নদীর বানের পানিতে উপজেলার ৮ ইউনিয়নের লক্ষাধিক মানুষ পানি বন্দি হয়ে পড়েছে। বেগমগঞ্জ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান বেলাল হোসেন জানান, তার ইউনিয়ন ধরলা, দুধকুমর ও ব্রহ্মপূত্র নদ বেষ্টিত। ধরলা নদীর পানি স্বরণ কালের ভয়াবহ আকার ধারন করায় তার ইউনিয়নের [...]

The post উলিপুরে বন্যায় লক্ষাধিক মানুষ পানি বন্দি appeared first on স্থানীয় খবরের ডিজিটাল মুখপত্র.

]]>
আব্দুল মালেকঃ
ব্রহ্মপূত্র, তিস্তা, দুধকুমর ও ধরলা নদীর বানের পানি উপজেলাকে আষ্টেপৃষ্টে ঘিরে ফেলেছে। এক রাতের ব্যবধানে ৪টি নদ-নদীর বানের পানিতে উপজেলার ৮ ইউনিয়নের লক্ষাধিক মানুষ পানি বন্দি হয়ে পড়েছে।

বেগমগঞ্জ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান বেলাল হোসেন জানান, তার ইউনিয়ন ধরলা, দুধকুমর ও ব্রহ্মপূত্র নদ বেষ্টিত। ধরলা নদীর পানি স্বরণ কালের ভয়াবহ আকার ধারন করায় তার ইউনিয়নের ২২ হাজার মানুষ পানি বন্দি হয়ে পড়েছে। যোগাযোগ ব্যবস্থা অচল হয়ে পড়ায় শুকনো খাবার ও বিশুদ্ধ পানির সংকট চরম আকার ধারন করছে। ব্রহ্মপূত্র বিচ্ছিন্ন সাহেবের আলগা ইউনিয়নের ৫২ টি চর তলিয়ে যাওয়ায় ১৫ হাজার মানুষ পানি বন্দি হয়ে পড়েছে।

হাতিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান বিএম আবুল হোসেন বিএসসি জানান, চর গুজিমারী, চর দাগারকুটি, বাবুরচর, গাবুরজান, নয়াডারা, শ্যামপুর, তাঁতিপাড়া, হাতিয়া ভবেশ, অনন্তপুরসহ নদ অববাহিকার বেশিরভাগ গ্রাম তলিয়ে যাওয়ায় প্রায় ১০ হাজার মানুষ পানি বন্দি হয়ে পড়েছে।

এদিকে তিস্তা নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় দলদলিয়া ইউনিয়নের চর রতিদেব, ঠুটাপাইকর, চর ঘাটিয়ালপাড়া, কর্পূরাখাস, চর অর্জুন, অর্জুন, লালজুম্মা, চাপড়ারপাড়, রেডক্রস, বসনিয়াপাড়া গ্রাম প্লাবিত হয়ে প্রায় ১০ হাজার মানুষ পানি বন্দি হয়ে পড়েছে। ঠুটাপাইকর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, কর্পূরা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, ঠুটাপাইকর উচ্চ বিদ্যালয়সহ ঠুটাপাইকর বাজার পানিতে তলিয়ে গেছে। এসব গ্রামের বেশির ভাগ রাস্তা তলিয়ে যাওয়া যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে বলে ঐ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আতিয়ার রহমান মুন্সি জানান।

পানিতে তলিয়ে আছে উপজেলার কর্পূরা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়

গতকাল রোববার উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান হায়দার আলী মিঞা ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার মুহাম্মদ শফিকুল ইসলাম বন্যা কবলিত দলদলিয়া ইউনিয়ন পরিদর্শন করে দূর্গত মানুষের ত্রাণ সহায়তার আশ্বাস দিয়েছেন। বজরা ইউনিয়নের সাদুয়াদামার হাট, বিরহিমচর, পূর্ববজরা, চর বজরা, খামার বজরা গ্রাম প্লাবিত হওয়ায় প্রায় ১৫হাজার মানুষ পানি বন্দি হয়ে পড়েছে।

বজরা কাশিমবাজার সড়ক যেকোন মহুর্তে ভেঙ্গে গিয়ে সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়বে। গুনাইগাছ ইউনিয়নের টিটমা, কাজিরচক, সন্তোষ অভিরাম, শুকদেবকুন্ড, রাজবল্ল গ্রামের প্রায় ৫ হাজার পরিবার পানি বন্ধি হয়ে পড়েছে। থেতরাই ইউনিয়নের জুয়ান সতরা, খারিজা লাটশালা, চর গোড়াইপিয়ার, রামনিয়াশা, গোড়াইপিয়ার মধ্য চর, চর হোকডাঙ্গা গ্রামের প্রায় ১০ হাজার পরিবার পানি বন্দি হয়ে পড়েছে।

বন্যা কবলিত এলাকার অনেক কৃষকের পাটজাগ পানির তোড়ে ভেসে গেছে। উপজেলা কৃষি অফিসার অশোক কুমার রায় জানান, উপজেলার ১০ হাজার ১ শত হেক্টর জমির রোপা আমন ক্ষেত, ১ শত হেক্টর জমির বীজতলা ও ২ ’শ হেক্টর জমির শাক-সবজি তলিয়ে গেছে।

উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর আলম জানান, উপজেলার ২৩ হেক্টর জমির ১৬৫ টি পুকুরের ৩৫ লক্ষ টাকার মাছ ভেসে গেছে। উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিসার খন্দকার মোঃ মিজানুর রহমান বলেন, গতকাল রোববার পর্যন্ত ৮ ইউনিয়নে ২৬ মেঃ টন খয়রাতি চাল বিতরণ করা হয়েছে। সংশ্লিষ্ট ইউনিয়নের জনপ্রতিনিরিা বলেন, দূর্গত মানুষের তুলনায় ত্রাণ সহায়তা খুবই অপ্রতুল।

The post উলিপুরে বন্যায় লক্ষাধিক মানুষ পানি বন্দি appeared first on স্থানীয় খবরের ডিজিটাল মুখপত্র.

]]>